নিকেতন থেকে বের হয়ে মুল রাস্তায় আসলাম ট্যাক্সি কিংবা অটোরিক্সার খোজে।
সন্ধ্যে সাতটা বাজেনি তখনো। কর্পোরেট অফিসগুলোতে ছুটি হচ্ছে-এখন ভাড়ায় গাড়ি
পাওয়া বেশ কষ্টের। ট্যাক্সি চালকেরা তাদের প্রিয় গন্তব্যে পছন্দের
যাত্রীকে নিয় ইচ্ছেমত ভাড়া হাকাতে ব্যাস্ত। দুয়েকটা খালি গাড়ি আসলেই ছুটো
যাচ্ছে কয়েকজন-আর মওকা বুঝে চালকেরা ভাব নিচ্ছে। দুয়েকজন হা না বললেও
বেশীরভাগই হয় মাথা ঝাকাচ্ছে নয়তো কিছু না বলেই আরো জোরে গাড়ি ছুটিয়ে চলে
যাচ্ছে।ঢাকার রাস্তায় এই ট্যাক্সি চালকের দৌরাত্মে নিজেকে বেশ অসহায় মনে
হয়।গাড়ি কেনাটা আর তখন বিলাসিতা মনে হয়না-সবচে জরুরি বিষয় বলেই ভাবতে ইচ্ছে
করে।মৌলিক চাহিদা অন্ন বস্ত্র বাসস্থানের সাথে গাড়িটাকে জুড়ে দিতে ইচ্ছে
করে।
পাশের ব্যাংক থেকে এক রমণী অভদ্রের মত আমাকে টপকে সামনে গিয়ে উল্টোমুখে
দাড়িয়ে মুঠোফোনে কথা বলতে বলতে বা হাতে আইডি কার্ডের ফিতেটা ঘুরিয়ে যেভাবে
ঠ্যাং নাচাচ্ছিল তা দেখে মেজাজ বিগড়ে গেল।আমিও ইচ্ছে করলে তার সামনে গিয়ে
দাড়াতে পারি কিন্তু সংস্কারে বাধে।
নাহ্ এখানে এভাবে দাড়িয়ে থাকার কোন মানে হয়না।হাতে যখন সময় আছে এর থেকে
রিক্সায় গুলশান একনম্বর গিয়ে বাসে করে যাই।সময় থাকলে এমনিতেই অনেক সময় বাসে
চড়ি-সেখানে প্রতিমুহুর্তেই নতুন নতুন কাহিনীর জন্ম হয়-শুধু চোখ মেলে বসে
কান পেতে শুনলেই হল।
অফিস ছুটির সময় তাই স্বভাবতই এখন বাসে আরো বেশী ভীড়।সৌভাগ্যবশত সিট পেয়ে
গেলাম। তিন সিটের দুপাশে দুজন বসে ছিল -মাঝেরটা খালি। বাম পাশের যাত্রীটা
হাটু সরিয়ে আমাকে ভিতরে যাবার পথ করে দিলেন। দুজন যাত্রীর মাঝখানে বসাটা
আমার বেশ অপছন্দের। একটু বিষন্ন মনে বললাম- ভাই মাঝখানেই পাঠালেন?
লোকটা বেশ ভাল, অমায়িক হেসে বললেন, কেন আপনি সাইডে বসতে চাচ্ছেন?সমস্যা নেই,বসেস-বসেন। বলে তিনি সরে গেলেন।
কি ভুল করলাম পরমুহুর্তেই বুঝলাম। পরের স্টপেজে হুড়মুড় করে বেশ কিছু যাত্রী
উঠল। আমার পাশে এসে দাড়াল হাতে পোর্টফোলিও নিয়ে মার্জিত পোষাক পরা একহারা
গড়নের লম্বা ফর্সা এক তরুন।বাসে তখনো গাদাগাদি ভীড় নেই পিছনে ফাকায় দাড়ানোর
সুযোগ পেয়েও সে কেন দরজার কাছে আমার পাশেই এসে দাড়ালো বুঝলামনা।
বাস ফের চলতে শুরু করল। আমি নিমগ্ন হলাম আমার ধ্যানে।
খানিক বাদে একটু অস্বস্তি! ছেলেটা খুব বেশী ঘেষে আছে আমার বাহুর সাথে।বাসের
ঝাকুনি ঢিমে তালে হলেও এস বেশ জোরে জোরে দুলছে। প্রথমে পাত্তা দেইনি ডান
দিকে একটু চেপে বসলাম।
পরের স্টপেজে আরো কিছু যাত্রী উঠল।এবার বাস ভরে গেছে-ছেলেটা কিন্তু কোথাও
না সরে সেখানেই দাড়িয়ে রইল ঠায়। আবার চলতি বাসে তার ঘষাঘষিতে মালুম হল মামু
অন্য কিসিমের!ডাইনে বায়ে সরলাম এদিক ওদিক ঘুরলাম কিন্তু সে তার লক্ষ্যে
অনড়। এবার আবার নিজের ভুল ভেবে নিজের মধ্য ডুব দেবার চেষ্টা করলাম। ভেবে
ওখানে এক রমনীই দাড়িয়ে আছে-কল্পনায় না হয় একটু আদিম সুখই অনুভব করলাম।
কিন্তু না সপ্নের শুরুতেই হোচট খেলাম!কঠিন পুরুষাঙ্গের ঘর্ষন নারীর কোমলতার
সাথে যে বড্ড বেমানান। মনে হল উঠে দাড়িয়ে জোরে এক থাপ্পর মারি-শালা
বিতলামীর আর জায়গা পাওনা।উমহু ব্যাপারটা শোভন হবেনা-ফের সংস্কারের বাধা!
ঘাড় ঘুরিয়ে ছেলেটার দিকে তাকালাম ভাল করে। ফর্সা র্সুদর্শন লো পাওয়ার্ড
চশমা তাকে বেশ ইনোসেন্ট লাগছে।সবকিছু ভুলে বাইরে কিছু একটা আতিপাতি করে এমন
ভাবে খুজছে যে নিন্মাঙ্গের কোন বার্তাই তার মগজে গিয়ে পৌছায়নি। দুটো মাথা
দুই ভাবনায় ব্যাস্ত।তার উদ্দেশ্যে কয়েক ডজন গালি জিভের অগ্রভাগে এসে কিলবিল
করল শুধু।
আপনি কি জানেন কত শত পুরুষ শিশু কিশোর পুরুষদের দ্বারা ধর্ষিত হয় প্রতিবছর?
আমি ব্যাক্তিগত ভাবে সমকামিতাকে ঘৃনা করি কিন্তু সমকামীকে নয়(অনেকটা পাপকে
ঘৃনা কর পাপীকে নয়-এর মত),কেননা তারা কোনমতেই বিপরিদ লিঙ্গের প্রতি আকর্ষন
অনুভব করেনা।এটাতো স্বীকৃত যে সমকামীতা একধরনের অসুস্থতা-প্রকৃতির এই
নিষ্ঠুর খেলার কাছে তারা অসহায়!অতএব তাদের ঘৃনা করাটা বোধ হয় ঠিকনা।।
কিন্তু সারা বিশ্বেই অন্য এক ধরনের সমকামী বা উভকামীর দেখা মিলবে। এদের কোন
বাছ বিচার নেই। বিপরিদ লিঙ্গের কাউকে না পেলে এরা সমলিঙ্গের সাথেও দৈহিক
মিলনে লিপ্ত হতে দ্বীধা করেনা। নিজের রিপুকে দমন করার জন্য এরা যে কোন
পন্থা অবলম্বন করে।আমাদের দেশের মত ধর্মীয় কারনে বা সামাজিক ভাবে রক্ষনশীল
দেশেই এদের আধিক্য। অবশ্য সবখানেই একঘেয়েমীতা বা রুচি পরিবর্তনের জন্য কিছু
মানুষ সমকামীতায় আগ্রহী হয়।
অল্প চেনা অতিচেনা কিংবা অচেনা কোন সবল পুরুষের কাছে একই বিছানায় যখন আমরা
একটা কিশোরকে আমরা ঘুমোতে পাঠাই নিশ্চন্তে তখন কি একবারও ভাবি-কি ভয়াবহ
একটা অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারে সেই একটা রাতে?সেই কিশোরটি কাউকে বলতে
পারেনা-হয়তো কেউ বিশ্বাস করবে না ভেবে।কি নিদারুন ভয়ঙ্কর লজ্জা অপমান
গ্লানীতে নীল হয়ে সে মুষড়ে থাকে-সারাটাজীবনই হয়তো সে মনের একান্ত গহীনে সে
কষ্টটাকে বয়ে বেড়ায়।
ঠিক তেমনি একটি ভয়ঙ্কর ধর্ষনের ঘটনার বর্ণনা করছি আমার এক অতি ঘনিষ্ঠ বন্ধুর নিজের জবানীতে;
তখন বয়স ১১/১২ হবে।নারীদের প্রতি অল্প বিস্তর আকর্ষন বোধ করি, রুপ দেখে
বিমোহিত হই, কল্পনায় সপ্ন গিজগিজ করে রুপকথার আদলে। সন্তান উৎপাদনের
পুরোপুরি প্রক্রিয়া থকনো জানা হয়নি।যৌন বিষয়ক কথাবার্তা বহুবার পিউরিফাইড
হয়ে কানে আসে।
ভাবতাম যৌন সম্ভোগ শুধু খারাপ লোকেরাই করে।আমার পরিবার,পরিবেশ আর আশেপাশের
কালচার এইভাবেই আমাদের শিখিয়েছিল।নিরাভরন নারিদেহ দেখার দুর্নিবার আকাঙ্খা
থাকলেও সেইটে ছিল শুধু নিষিদ্ধ কোন কিছু চোখ দিয়ে স্পর্শের আকাঙ্খায়।
ইন্টারনেট টিভির দৌরাত্ম আর খোলামেলা ছবির আগ্রাসনতো তখনো শুরু হয়নি-তাই এই প্রজন্মের থেকে অনেকখানি পিছিয়ে ছিলাম তখন।
সমকামী ব্যাপারটা তখন ধারনার মধ্যেই ছিলনা।একসাথে গাদাগাদি লেপ্টালেপ্টি
করে শত শত পুরুষ নারী শুয়ে থাকলেই কি-নির্জলা বন্ধুত্ব কিংবা আত্মিক
সম্পর্ক ছাড়া তাদের মধ্যে অন্য কোন সম্পর্ক থাকতে পারে সেইটে কল্পনা থেকে
বহু লক্ষ্য যোজন দুরে ছিল।
সেই পুচকে বয়সে আমার দুই বোন আমাকে বডিগার্ড হিসেবে নিয়ে গেল বেড়াতে আমাদের
দুরসম্পর্কের এক আত্মীয়ের বাড়িতে।সম্পর্ক দুরের হলেও তাদের আন্তরিকতাও
আতিথিয়েতা ছিল দারুন।জোড়াজুড়িতে সেই রাতে সেখানে থেকে যেতে বাধ্য হলাম
সবাই।মেয়েদর থাকার জায়গার ব্যাবস্থা হলেও আমাকে নিয়ে পড়ল ফ্যাসাদে!তখন না
বড় না ছোটর দলে।
অবশেষে আমার জায়গা হল তাদেরই ভাড়া দেয়া এক মেস বাড়িতে।মাঝারি একটা রুমে
তিনখানা খাট। তিনজন বোর্ডার মাত্র। জায়গা হল তন্মধ্যে বেশ বড় একখান খাটে
সজ্জন এক বোর্ডারের সাথে।
তখনো হাফ প্যান্ট পরি। গায়ের জামাখানা খুলে রেখে বিছানায় শরির এলিয়ে দিলাম।
এরকম পরিবেশ আমার জন্য একদম নতুন -অপরিচিত কারো সাথে ঘুমাইনি কখনো, তাই
প্রথমে একটু অস্বস্তি লাগলেও জার্নি আর হুটোপাটার ধকলে ক্লান্ত আমি ঘুমিয়ে
পরলাম পরক্ষনেই।
গভীর রাত; ঘুম ভেঙ্গে গেল-দম আটকানো অস্বস্তি কর একটা চাপ অনুভব করছিলাম।
ঘুম ঘোরে ভেবছিলাম সপ্ন দেখছি-পরমুহুর্তেই ফিরে এলাম বাস্তবে।ভীষন আতংকিত
হয়ে লক্ষ্য করলাম আমার পাশে শুয়ে থাকা সবল রোমশ পুরুষটা আমাকে জোরে চেপে
ধরে তার উত্তিথ পুরুষাঙ্গ দিয়ে আমার দুপায়ের ফাকে জোরে জোরে ঘষছে। সারা দেহ
থরথর করে কেপে উঠল আমার ভীষন ভয় পেয়ে গেলাম।তবুও মনে ভীষন সাহস সঞ্চয় করে
ঝাড়া দিয়ে উটে বসে আতংকিত কন্ঠে বললাম- এসব কি করছেন?
লোকটা আচমকা আমার কাছ থেকে এমন প্রতিরোধ আশা করেনি- সেও ধড়মড় করে উঠে
বসে-কাপা কাপা কন্ঠে এক্কেবারে কিস্যু জানেনা এমন ভঙ্গীতে বলল,কেন কি
করেছি?
-আমি আরো জোড়ে চেঁচিয়ে উঠলাম, মানে আপনে জানেননা কি করেছেন? আমি সবাইকে বলে দেব।
তখুনি সে আমার মুখ চাপা দিয়ে হিস হিস করে উঠল, খবরদার কাউকে বলবা না তাইলে খুন করে ফেলব।‘
পাছে ঘুমিয়ে পড়লে সে আমাকে মেরে ফেলে সেই ভয়ে আতংকে সারারাত আমি ঠায় বসে
ছিলাম সেখানটায়। ভোরের দিকে হয়ত একটু তন্দ্রার মত এসেছিল-ফের চোখ মেলে
চাইতেই দেখি বিছানা ছেড়ে পালিয়েছে সে- সকালের মিষ্টি রোদের আলো ভরে আছে
সারা ঘর।
ভোরের আলোর স্পর্শে হয়ত আমি ভয় মুক্ত হয়েছিলাম-তবু সেই রাতের স্মৃতি আমাকে তাড়িয়ে নিয়ে বেড়িয়েছে আরো বহু বছর।
সমকামী-২ (১৮+)
Categories
- আপনাকে বলছি (1)
- আপনি নাস্তিক বলার কে (1)
- আমি একজন নাস্তিক (1)
- আস্তিক নাস্তিক (ধর্ম ) ইস্যু নিয়ে রাজনীতি (1)
- ইবরাহিমের মৃত্যুর জন্যও জামাত দায়ী (1)
- ইভ টিজ (1)
- ইসলাম কি? (1)
- কিভাবে সব কিছু মনে রাখবেন (1)
- জামাত এত শক্তি কোথায় পেল (1)
- জামাত ও শিবিরের সম্পর্ক কী? (1)
- জামাত শিবির (1)
- জামাত শিবিরের (1)
- জামাত- শিবির কি আস্তিক- নাস্তিক (1)
- জামাত-শিবিরের সকল পণ্য (1)
- ডোলেঞ্চারের পর প্রতারনার নতুন ফাদ (1)
- তারা নাস্তিক (1)
- ধর্মদ্রোহের মৃত্যুদণ্ডের আইন (1)
- নাস্তিক মুরতাদ ইসলামবিরোধীদের ঠাঁই নেই (1)
- নাস্তিক মুরতাদদের সাথে বন্ধুত্ব ত্যাগ করুন (1)
- নাস্তিক’ ব্লগারদের তওবার দাবিতে সায় কমিটির (1)
- নাস্তিকতা (1)
- নাস্তিক্যবাদবিরোধী (1)
- পুরুষ নির্যাতন (1)
- পৃথিবীর প্রথম নাস্তিক দেশটি কেমন ছিল? (1)
- ব্লগারদের বিরুদ্ধে তথ্য আইনের ব্যবহার হবে (1)
- লাখ লাখ কণ্ঠে এক দাবি : নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসি চাই (1)
- সমকামিতার (1)
- সমকামিতার সপক্ষে কিছু যুক্তি (1)
- সমকামী (9)
- সমকামী মাদ্রাসার শিক্ষকদেরও বিচারের (1)
- সমাধান না পেয়ে আমি আস্তিক (1)
- সম্মানিত নাস্তিক ভাইদের বলছি (1)
- স্টিফেন হকিং (1)
abrahamalingkon
Social Icons
Popular Posts
-
ধর্মে অবমাননা এবং ইসলাম ধর্ম নিয়ে বিতর্কিত কথা প্রচারের অভিযোগে তিন নাস্তিক ব্লগারকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। ...
-
আজকাল লিনাক্স ব্যবহার করাটা সম্মানের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে। উইনডোজের পাশে লিনাক্স চালাই না বললে টেকি দুনিয়ায় মান সম্মান থাকেনা। লিনাক্স ...
-
যুক্তরাষ্ট্রের ষষ্ট অঙ্গরাজ্য হিসেবে সমকামীদের মধ্যে বিয়ের বৈধতা দিলো নিউ ইয়র্ক। গভর্নর অ্যান্ড্রু সিউমো শুক্রবার এ সংক্রান্ত একটি বিলে সই ...
-
সাংসদ শাওন স্বীকার করেছেন তার পিস্তলের গুলিতেই নিহত হয়েছে ইবরাহিম। ঘনিষ্ঠ বন্ধুর মৃত্যুতে স্তব্ধ হ্যে গিয়েছেন বলে তার জানাজাতেও আসতে পারেন ...
-
আমি দুটো সফটওয়্যার ডেভেলমেন্টের প্রজেক্ট ম্যানেজার ছিলাম। একটা ছিলো দুবাই ভিত্তিক কোম্পানী, আরেকটা দেশী। সবচেয়ে মজার কথা কি জানেন? কোনো মুরগ...
-
মানুষের দূর্বলতাকে পুঁজি করে এক শ্রেণীর মানুষ বরাবরই সাধারন মানুষদের ধোকা দিয়ে যাচ্ছে। প্রত্যেকটা মানুষই টাকা উপার্জনের উপায় খুজে বেড়ায় আর ...
-
নিকেতন থেকে বের হয়ে মুল রাস্তায় আসলাম ট্যাক্সি কিংবা অটোরিক্সার খোজে। সন্ধ্যে সাতটা বাজেনি তখনো। কর্পোরেট অফিসগুলোতে ছুটি হচ্ছে-এখন ভাড়ায় গ...
-
বাংলাদেশের গোয়েন্দা পুলিশ বলছে, লেখালেখির মাধ্যমে 'ইসলামসহ অন্যান্য ধর্মের প্রবর্তকদের বিতর্কিতভাবে উপস্থাপন' করার অভিযোগে তারা ব্ল...
-
আমাকে একটা কাজ দাও। আমাকে একটা চাকরী দাও। অনেক রিকোয়েস্ট করার পরও কেউ কোন পার্ট টাইম জব দিতে পারেনি। শেষ মেস আমার এক বন্ধুর মাধ্যমে ডে...
-
‘ইসলাম অবমাননাকারী নাস্তিক ব্লগারদের ফাঁসির দাবিতে লাখ লাখ লোক ঢাকায় মহাসমাবেশে মিলিত হয়েছে’- এই মন্তব্য দিয়ে শুরু হয়েছে দ্য অস্ট্রেলিয...
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন