রাজীবের ধর্ম নিয়ে আমার মাথা
ব্যথা নেই। রাজীব মারা যাওয়ার পর থেকেই দেখছি সে নাস্তিক না আস্তিক এই
বিতর্ক শুরু হয়েছে। কেউ তাকে আস্তিক বানানোর জন্যে উঠে পরে লেগেছে, আবার
এক পক্ষ নাস্তিক দাবী করে শাহবাগের আন্দোলনকে নাস্তিকদের আন্দোলন বলে ভিন্ন
খাতে প্রবাহিত করার চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। সরকার এ ব্যাপারে রহস্যজনক
ভুমিকা পালন করছে, ঘোলা পানিতে মাছ শিকারের একটা প্রবনতা দেখতে পাচ্ছি। আমি
আজকে আবার এ ব্যাপারে কথা বলছি কারন ৯ তারিখের তৃতীয় মাত্রায় দেখলাম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনের শিক্ষক ড: সেলিম মাহমুদ বললেন রাজিবকে
নাস্তিক বানানো নাকি জামায়াতের চক্রান্ত এবং নেটে তার যেসব লেখা রয়েছে তা
ফেক। আমি যদিও একজন প্রাকটিসিং মুসলিম না কিন্তু ধর্ম নিয়ে নোংরা কটুক্তি
পছন্দ করি না এবং যুক্তি দিয়ে প্রতিবাদের চেস্টা করি। এবং যদি কেউ
নাস্তিক না হয়ে থাকে বা ধর্ম নিয়ে কটুক্তি করে না থাকে, তার মৃত্যুর পর
এসব রটানো ও গর্হিত কাজ। যদি কেউ সেটা করে থাকে রাষ্ট্র পক্ষের দায়িত্ব
ছিল তাকে বের করে আইনের আওতায় আনা, সরকার সেটা না করে রাজনৈতিক ফায়দা
লুটতে ব্যস্ত।
দেশের স্বনামধন্য ব্যক্তিদের নিয়ে সমালোচনাও করলেও মাটির তল থেকে হলেও ধরে এনে যেখানে ১৪ শিখের ভিতরে ঢুকানো হয় সেখানে এত বড় ঘটানোর পরেও কথিত প্রচারকারীকে বের না করার কি মানে থাকতে পারে তা আমার বোধগম নয়। রাজীব ব্লগার ছিল এটা সর্বজনস্বীকৃত। শাহবাগ থেকে ও তাদের সহযুদ্বা হিসাবে ঘোষনা দেয়া হয়েছে, আমি যতদুর জানি সে থাবা নামে ব্লগিং করত। আমি এই নিকের লেখা পড়েছি "আমার ব্লগ"-এ। বলা হচ্ছে নুরানিচাপা নামে যে লিংক সেটা ভুয়া। মানলাম ভুয়া, আমার ব্লগ-এ যে লেখা সেটাও কি ভুয়া?? নুরানিচাপার লেখা এবং আমার ব্লগ , ফেসবুকের থাবা বাবার লেখা তো একই।
নুরানিচাপা রাজিবের মৃত্যুর পর প্রকাশ হলেও লেখাগুলো রাজিবের - আমার বিশ্বাস। সন্দেহ থাকলে আরিফ জেবতিক, অমি রহমান পিয়াল এদেরকে জিজ্ঞাসা করুন, সত্য বের করুন।
আরেকটা কথা বলতে চাই তা হলো, রাজিবের নাস্তিকতার সাথে শাহবাগের আন্দোলনের কোন সম্পর্ক নেই। আস্তিক, নাস্তিক, মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই মানবতা বিরোধীদের বিচার চাইতে পারে, শাহবাগে শরিক হওয়ার আগে কারো ধর্ম পরিচয় জিজ্ঞাসা করা হয় না। কিন্তু আমি আশ্চর্য হই যখন দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে মুর্খের মত কথা শুনি। এখানে ধর্ম নিয়ে জামায়াত যেরকম রজনীতি করছে আওয়ামীলীগ ও ঠিক একই রকম ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে। প্লিজ আপনারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি থামান, দেশের মানুষকে শান্তি দিন। খুনাখুনি বন্ধ করুন।
দেশের স্বনামধন্য ব্যক্তিদের নিয়ে সমালোচনাও করলেও মাটির তল থেকে হলেও ধরে এনে যেখানে ১৪ শিখের ভিতরে ঢুকানো হয় সেখানে এত বড় ঘটানোর পরেও কথিত প্রচারকারীকে বের না করার কি মানে থাকতে পারে তা আমার বোধগম নয়। রাজীব ব্লগার ছিল এটা সর্বজনস্বীকৃত। শাহবাগ থেকে ও তাদের সহযুদ্বা হিসাবে ঘোষনা দেয়া হয়েছে, আমি যতদুর জানি সে থাবা নামে ব্লগিং করত। আমি এই নিকের লেখা পড়েছি "আমার ব্লগ"-এ। বলা হচ্ছে নুরানিচাপা নামে যে লিংক সেটা ভুয়া। মানলাম ভুয়া, আমার ব্লগ-এ যে লেখা সেটাও কি ভুয়া?? নুরানিচাপার লেখা এবং আমার ব্লগ , ফেসবুকের থাবা বাবার লেখা তো একই।
নুরানিচাপা রাজিবের মৃত্যুর পর প্রকাশ হলেও লেখাগুলো রাজিবের - আমার বিশ্বাস। সন্দেহ থাকলে আরিফ জেবতিক, অমি রহমান পিয়াল এদেরকে জিজ্ঞাসা করুন, সত্য বের করুন।
আরেকটা কথা বলতে চাই তা হলো, রাজিবের নাস্তিকতার সাথে শাহবাগের আন্দোলনের কোন সম্পর্ক নেই। আস্তিক, নাস্তিক, মুসলিম, হিন্দু, বৌদ্ধ, খ্রিস্টান সবাই মানবতা বিরোধীদের বিচার চাইতে পারে, শাহবাগে শরিক হওয়ার আগে কারো ধর্ম পরিচয় জিজ্ঞাসা করা হয় না। কিন্তু আমি আশ্চর্য হই যখন দায়িত্বশীল ব্যক্তির কাছ থেকে মুর্খের মত কথা শুনি। এখানে ধর্ম নিয়ে জামায়াত যেরকম রজনীতি করছে আওয়ামীলীগ ও ঠিক একই রকম ধর্ম নিয়ে রাজনীতি করছে। প্লিজ আপনারা ধর্ম নিয়ে রাজনীতি থামান, দেশের মানুষকে শান্তি দিন। খুনাখুনি বন্ধ করুন।
0 comments:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন